1. [email protected] : Shafiqul Alam : Shafiqul Alam
  2. [email protected] : aminul :
  3. [email protected] : Bayezid :
March 21, 2023, 11:23 pm
শিরোনাম :
প্রথম ঘোষিত শতভাগ ভুমিহীন গৃহহীন মুক্ত
পঞ্চগড় জেলায় চলছে জীবনমান ও কর্মদক্ষতা উন্নয়ন কার্যক্রম
দেবীগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের উদ্যোগে জাতির পিতার ১০৩ তম জন্মদিন পালিত  পঞ্চগড়ে দর্জি কর্মচারী ব্রজলাল শীলের ওপেন হার্ট সার্জারীর জন্য প্রয়োজন ৫ লাখ টাকা পঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ক্ষতিগ্রস্থ শতাধিক পরিবারের মাঝে উপহার সামগ্রী হিসেবে শাড়ি,লুঙ্গি ও  কম্বল  বিতরণ পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধায় বিজিবি-বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত এই সরকার কোন দূর্বল সরকার নয় এটি জনগনের সরকার শেখ হাসিনার সরকার….পঞ্চগড়ে রেলপথ মন্ত্রী বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের মতবিনিময় সভা  পঞ্চগড়ে নারী অধিকার নিশ্চিত করতে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সাইকেল র‌্যালী পঞ্চগড়ে গুজব ছড়িয়ে শান্তিশৃঙ্খলা ভঙ্গের অপচেষ্টা।। দেবীগঞ্জে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।।

জাল সনদে চাকুরীর অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

রাশেদুজ্জামান বাবু
  • Update Time : Monday, November 14, 2022
  • 512 Time View


পঞ্চগড় প্রতিনিধি
জাল সনদ দিয়ে চাকুরী করছেন প্রধান শিক্ষক। নিচ্ছেন সরকারী সকল সুযোগ সুবিধা। বছরের পর বছর এভাবে চলে আসলেও ব্যবস্থা নেননি প্রশাসন। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়করণের তালিকায় আসে। আত্মীকরণের জন্য অধিদপ্তরের তালিকা প্রেরন করা হয়। এই অনিয়ম বন্ধ ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রধান শিক্ষকসহ ৩জনকে বিবাদী করে পঞ্চগড় আদালতে একটি মামলা জুড়ে দেন সেই বিদ্যালয়ের শিক্ষক নুর-ই- আলম সিদ্দিকী রয়েল। ঘটনাটি পঞ্চগড় জেলার বোদা সরকারী পাইলট মডেল স্কুল এন্ড কলেজের।
মামলার অভিযোগে জানা যায়,ঔই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো.জামিউল হক প্রধান শিক্ষক আবেদনের যে যোগ্যতা তা না মেনে চাকুরী করছেন। প্রধান শিক্ষক হতে হলে শিক্ষকতা যোগ্যতা মাষ্টার্স লাগে। ২০১১ সালে ১১ ফেব্রয়ারীতে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করলে একটি অবৈধ(দারুল এহসান বিশ^বিদ্যালয়) প্রতিষ্ঠান হতে ইংরেজী সাহিত্যের উপর এমএ ডিগ্রি লাভ করেন। পরবর্তীতে সরকার কাছে প্রতিষ্ঠানটির অবৈধ সনদ বিক্রির বিষয়টি নজরে আসে। তাৎক্ষনিক সরকার অবৈধ এই প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দেন। মামলার বিবরনী আরো জানা যায়, ১৯৮২ সালে প্রধান শিক্ষক এসএসসি,১৯৮৪ সাথে এইচএসসি এবং ১৯৮৬ সালে রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয় হতে বিকম পাশ করেন। নিয়ম অনুযায়ী বি কম পাশ করা কোন শিক্ষার্থী সরাসরি ই্ংরেজী সাহিত্যের উপর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ নেই। যে বিষয়ে স্নাতক নেই সে বিষয়ে স্নাতকতোর করতে সার্টিফিকেট পরিক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তির্ণ হওয়ার পরে পরবর্তীতে উক্ত বিষয়ে স্নাতকত্তোর পর্যায়ে প্রিলিমিনারী ও ফাইনাল পরিক্ষায় উত্তির্ণ হতে হয়। কিন্তু বিবাদী কোন সার্টিফিকেট পরিক্ষায় অংশ না নিয়ে দারুল ইহসান বিশ^বিদ্যালয়ের হতে সনদ প্রাপ্ত হন। গত ১৬ এপ্রিল/২২ তারিখ বাদী নিজ উদ্যোগ্যে দারুল ইহসানে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন যে সনদটি দিয়ে প্রধান শিক্ষক পদে চাকুরী করছেন এবং আত্মীকরণের জন্য অধিদপ্তরে প্রেরণ করেন তা সম্পূর্ন ভুয়া ও জাল। কারন এটি দারুল ইহসান বিশ^বিদ্যালয়ের মূল ব্যবস্থাপনা কমিটি হতে ইস্যুকৃত নয়। যে কারনে বাদী প্রধান শিক্ষকের অবৈধ ভাবে বেতনভাতা ও সরকারী সকল সুযোগ সুবিধা বন্ধের দাবী জানান।


উপরোক্ত বিষয়ে বিষয়ে প্রধান শিক্ষক জামিউল হক জানান, নিজের অপকর্ম ঢাকতে আমার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ। আমার সনদজাল হলে ২০১১ সাল হতে বিভিন্ন মিনিষ্ট্রি অডিট আসেন। সেখানেই জাল ধরা পড়তো। বাদী স্বভাব ও আচরণ ভালো না হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে ছাত্রীরা জেলা প্রশাসক সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেন। যেটি তদন্ত হয়েছে। তদন্তের সকল প্রতিবেদন অধিদপ্তরে রয়েছে। সে কারণে তিনি আমার বিরুদ্ধে বানোয়াট একটি মামলা করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | PanchagarhNews.com পঞ্চগড়ে প্রথম অনলাইন নিউজ পোর্টাল
Tech supported by Amar Uddog Limited

You cannot copy content of this page