1. [email protected] : Shafiqul Alam : Shafiqul Alam
  2. [email protected] : Admin user : Admin user
  3. [email protected] : aminul :
May 14, 2025, 5:24 am
শিরোনাম :
পঞ্চগড়
গাছ না কেটেও বন বিভাগের মিথ্যা মামলা
 কাসাভা চাষীকে হয়রানির অভিযোগ
পঞ্চগড়ে বায়োলিডের মাঠ  দিবস অনুষ্ঠিত চাঁদা না পেয়ে কাজে বাঁধা : চেয়ারম্যান-বিএনপি নেতার সঙ্গেও উচ্চবাচ্য বিএনপির ওয়ার্ড নেতার পঞ্চগড়ে প্রথমবারের মতো চালু হলো জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ সেন্টার
জাপানে কর্মসংস্থানের নতুন দ্বার উন্মোচন
৮ মাসে ১৭০০ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করতে হয়
নওশাদ জমির
যেখানেই যাবেন তারা ভাগ চায়-ফরহাদ হোসেন আজাদ মাদরাসা পালিয়ে তেঁতুলিয়ায় আব্দুল্লাহ
বাবা মায়ের কাছে পৌছে দিলো
আহছানিয়া মিশন
পঞ্চগড়
অনলাইন জুয়াকে লালকার্ড প্রদর্শন 
বিপিয়ান অ্যালামনাই এসোসিয়েশন বিষয়ক আলোচনা সভা।। পঞ্চগড়
সাংবাদিকের পুকুরে বিষ দিয়ে
মাধ নিধন

পঞ্চগড় বিদ্যালয়ে নগদ খোলা ও তথ্য প্রেরণের অজুহাতে টাকা নেয়ার অভিযোগ

Reporter Name
  • Update Time : Wednesday, May 15, 2024
  • 391 Time View

পঞ্চগড় প্রতিনিধি
পঞ্চগড় সদর উপজেলার মীরগড় মইন উদ্দীন উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির জন্য নগদ একাউন্ট করা ও তথ্য প্রেরণের অযুহাতে টাকা নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের কাছে  জনপ্রতি ৭০ থেকে ১০০ টাকা করে আদায় করছেন বলে অভিযোগ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
জানা যায়, সম্প্রতি জেলার সকল বিদ্যালয়ের উপবৃত্তির তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীদের নগদ একাউন্ট করার নির্দেশনা দেয়া হয়। যাদের পূর্বে অন্যান্য মোবাইল একাউন্ট ছিলো তাদেরকেও নগদ খোলার জন্য নির্দেশনা আসে। এই সুযোগে মীরগড় মইন উদ্দীন উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আফছার আলীর নির্দেশে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নগদ একাউন্ট করা ও ওয়েবসাইটে তথ্য প্রেরণের নামে ৭০ থেকে ১০০ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, সীমান্ত এলাকার এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৭০০ জন। তার মধ্যে সপ্তম থেকে দশম শ্রেণিতে উপবৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৬১ জন। ষষ্ঠ শ্রেণিতে নতুন করে উপবৃত্তির তালিকাভুক্ত হয়েছে ১৪০ জন। তাদের প্রত্যেকের কাছ থেকেই টাকা আদায় করা হচ্ছে। উপবৃত্তির আশায় দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীরা টাকা দিতে বাধ্য হচ্ছেন।
বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণির এক ছাত্রী (নিরাপত্তার স্বার্থে নামটি প্রকাশ করা হলো না) বলেন, আমাদের কাছে নগদ একাউন্ট করা ও তথ্য প্রেরণের জন্য ৭০ টাকা ও ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের কাছে ১০০ টাকা করে নিচ্ছেন।
অভিভাবক আজাদ আলী বলেন, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। নগদ একাউন্ট করতে কোন টাকার প্রয়োজন হয় না। তারা নগদ খোলা ও তথ্য প্রেরণের নামে তারা শিক্ষার্থীদের কাছে ১০০ টাকা করে আদায় করছেন। শিক্ষা কার্যক্রমে বিদ্যালয়টি পিছিয়ে পড়েছে। এবার এসএসসি পরীক্ষাতেও অনেক শিক্ষার্থী ফেল পড়েছে। শিক্ষকরা আসে ১০ টার পরে আবার ১ টা বাজলেই বাড়ি চলে যায়। এসব অনিয়ম তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া দরকর।  
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আফছার আলী বলেন, ছাত্রছাত্রীদের উপবৃত্তির অনেক কাগজ পাঠাতে হচ্ছে। এজন্য একজন সহকারী রেখেছি আমরা। তাকেও কিছু খরচ দিতে হয়। অনলাইন খরচ আছে। এজন্যই ছাত্রছাত্রীদের কাছে টাকা নেয়া হচ্ছে। নগদ একাউন্ট করার জন্য কোন টাকা নেয়া হচ্ছে না।
পঞ্চগড় সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, নগদ একাউন্ট করা ও তথ্য প্রেরণের জন্য কোন বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে কোন টাকা নিতে পারে না। আমরা খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | PanchagarhNews.com পঞ্চগড়ে প্রথম অনলাইন নিউজ পোর্টাল
Tech supported by Amar Uddog Limited

You cannot copy content of this page